*মোট ৩টি বিল্ডিং এ প্রতিষ্ঠানের পাঠদান কার্যক্রমসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
· ১ নং ভবন (মূল ভবন) .............. মোট ২১টি কÿ।
· নির্মানের বছর ............. ১৯৮৪-৮৫ইং
· অধ্যÿসাহেবের কÿ.................. ১টি ................... ১ম তলা
· সহকারি প্রধান শিÿকের কÿ......... ১টি ................... ১ম তলা
· শিÿক মিলনায়তন ...................... ১টি ................... ১ম তলা
· অফিস কÿ.............................. ১টি ................... ১ম তলা
· কম্পিউটার ল্যাব ........................ ১টি ................... ২য় তলা
· বিজ্ঞানাগার (স্কুল শাখা) ................ ১টি .................. ৩য় তলা
· অবশিষ্ট ১৫টি কÿ..................... শ্রেণি কÿ।
· ২ নং ভবন (৩য় তলা) .............. মোট ৯টি কÿ।
· নির্মানের বছর ............. ১৯৯৫ইং
· অডিটরিয়াম কাম ক্লাস রম্নপ ................... ৩টি
· শ্রেণি কÿ(স্কুল শাখা) ........................ ৬টি
· শ্রেণি কÿ(কলেজ শাখা) ..................... ৩টি
· ৩ নং ভবন (২য় তলা) .............. মোট ৬টি কÿ।
· শিÿক মিলনায়তন (কলেজ শাখা) ............ ১টি
· বিজ্ঞানাগার (কলেজ শাখা) ...................... ১টি
· অবশিষ্ট শ্রেণি কÿ................................ ৪টি
· ৪ নং ভবন (নির্মানাধীন)।
ইতিহাসঃ সংÿÿপ্তাকারে প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
ঢাকা জেলার কেরাণীগঞ্জ উপজেলাধীন ‘কেরাণীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ’ টির যাত্রা শুরম্ন হয় ১৯৭২ সালে ১ জানুয়ারি ‘কেরাণীগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়’ নামে।
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পরপরই যখন বাংলাদেশকে গড়ার এক বিপস্নব শুরম্ন হয়। তখন এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তি যুদ্ধের সংগঠক জনাব মোসত্মফা মহসীন মন্টুর নেতৃত্বে ‘‘শিÿাই জাতির মেরম্নদন্ড ও নারী সমাজকে বাদ দিয়ে একটা সুশিÿÿত জাতি গড়ে উঠতে পারে না’’ এ বাসত্মবতাকে উপলদ্ধি করে নারী শিÿা প্রসারের লÿÿ্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কয়েকজন সাথীকে কিছু নিবেদিত সমাজসেবী ব্যক্তিবর্গের আর্থিক সহযোগীতায় তিলে তিলে প্রতিঠানটি গড়ে তোলেন।
প্রথমদিকে মাত্র ৫৯ জন ছাত্রী নিয়ে ‘পারজোয়ার কালিন্দী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে’ প্রভাত কালীন সময়ে (৭.৩০ হতে ১০.৩০ পর্যমত্ম) শুরম্ন হলেও ১৯৮৩-৮৪ ইং সনে প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব গৃহে ফিরে যায় এবং ১৯৮৪সনে জুনিয়র ১৯৮৬ সনে ৯ম শ্রেণির সরকারের স্বীকৃতি লাভ করে। শুধু তাই নয় অত্র এলাকার নারী সমাজের উচ্চ শিÿা লাভের পথ সুগম করার জন্য ১৯৯১ সনে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নিত হয়।
স্বাধীনতার ফসল এ প্রতিষ্ঠানটি শুরম্ন থেকেই লেখাপড়া, খেলাখুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড সহ বিভিন্ন দিক থেকে এ উপজেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে দাবী রাখে। ২০০১ সালে একমাত্র এই প্রতিষ্ঠানটিই কেরাণীগঞ্জ উপজেলার এ যাবত কালের মধ্যে ‘শ্রেষ্ঠ নারী শিÿা প্রতিষ্ঠান’ হিসেবে জাতীয় পর্যায়েস্বীকৃতি লাভ করে। শুধু তাই নয় ২০০৪ শিÿাবর্ষে কলেজ শাখা ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ শিÿা প্রতিষ্ঠান হিসেবেও স্বীকৃতি পায়।
প্রসাশন ও এলাকার সুধি মহলের সহেযাগিতা পেলে প্রতিষ্ঠানটি আরো এগিয়ে যাবে প্রত্যাশা করছি।
ক্রঃ নং | নাম | পদবী |
০১ | জনাব এম.এ. হাসান | সভাপতি |
০২ | জনাব মোসত্মফা মহসীন মন্টু | প্রতিষ্ঠাতা সদস্য |
০৩ | জনাব মোঃ মোক্তার হোসেন জাফর | দাতা সদস্য |
০৪ | জনাব এহসান উদ্দিন আহমেদ | অভিভাবক সদস্য |
০৫ | জনাব প্রানেশ্বর চন্দ্র বর্মন | অভিভাবক সদস্য |
০৬ | জনাব হাজী মোজাম্মেল হোসেন | অভিভাবক সদস্য |
০৭ | জনাব মুনসুর আহমেদ বাবুল | অভিভাবক সদস্য |
০৮ | মিসেস ডলি রাণী বর্মন | অভিভাবক সদস্য (সংরক্ষিত মহিলা) |
০৯ | মিসেস মৃনময়ী দাস | শিক্ষক প্রতিনিধি |
১০ | মিসেস আশরাফুন নাহার | শিক্ষক প্রতিনিধি |
১১ | মিসেস জিনাত জাহান | শিক্ষক প্রতিনিধি (সংরক্ষিত মহিলা) |
১৩ | জনাব মোঃ আমির হোসেন | কো-অপ্ট সদস্য |
১৩ | মিসেস অনিতা সরকার | ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও সদস্য সচিব |
সাল | পাশের হার | বৃত্তিপ্রাপ্ত |
২০১৩ | ১০০% | ০৩ জন |
২০১২ | ১০০% | ০৩ জন |
২০১১ | ১০০% | ০৫জন |
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা
কেরাণীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ ঢাকা জেলার কেরাণীগঞ্জ উপজেলার নারী শিÿার অন্যতম গৌরবোজ্জল একটি শিÿা প্রতিষ্ঠান অত্র এলাকার অনগ্রসর মেয়েদের জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করার মানসে মেয়েদের সুন্দর জীবনের প্রত্যাশায়, শিÿা, শামিত্ম, প্রগতি ও শৃঙ্খলার পথ অনুসরন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে ধারন করে ১৯৭২ সালে এর শুভযাত্রা শুরম্ন হয় ‘কেরাণীগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়’ নামে। পরবর্তীতে অত্র এলাকার নারী শিÿার পথিকৃত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত জ্ঞানের আলোক মালায় সদা উদ্ভাসিত এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯১ সালে ‘কেরাণীগঞ্জ গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ’ নামে আত্মপ্রকাশ করে যুগোপযোগী আধুনিক, সেক্যুলার বিজ্ঞান ভিত্তিক ও তথ্য প্রযুক্তি শিÿা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে নারী শিÿায় কেরাণীগঞ্জ উপজেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এইচ.এস.সি পরীÿার ফলাফলে অত্র উপজেলায় প্রথম স্থান লাভ করে আসছে।
প্রতি বছর এ প্রতিষ্ঠান থেকেএইচ.এস.সি পাশ করে মেডিকেল কলেজ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য বেসরকারী, বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে তারা মেধার স্বাÿর রাখছে। বর্তমানে এর সুনাম, সমৃদ্ধি এবং ছাত্রীদের চাহিদার প্রেÿÿতে এবং সময়ের প্রয়োজনে এ প্রতিষ্ঠানকে আরো শানিত ও সমৃদ্ধশালী ও গতিশীল করার লÿÿ্য স্নাতক পর্যায়ে উন্নীত করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। অদুর ভবিষ্যতে এটাকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রূপামত্মর করার পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমান শিÿা ব্যবস্থাকে সুযোপযোগী ও শিÿার্থীদের কাছে সহজবোধ্য করতে শ্রেণি কÿগুলো মাল্টিমিডিয়ার অমত্মর্ভূক্ত করারপ্রক্রিয়া চলছে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সকল শিÿা কার্যক্রমকে ডিজিটালাইজড করার পরিকল্পনা রয়েছে।
শিÿা গ্রহণের পাশাপাশি ছাত্রীদের মানসিক দৈহিক ও নৈতিক শিÿা এবং মানবিক মূল্যবোধ জাগ্রত করার যে কার্যক্রম প্রতিষ্ঠানে রয়েছে যেমন- খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপন ইত্যাদি। এর পাশাপাশি ভবিষ্যতে ডিবেটিং ক্লাব, কুইজ ক্লাব ও মহিলা ক্রিকেট ক্লাব গঠনের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে যাতে শিÿার্থীরা তাদের সুকুমার বৃত্তিগুলি বিকশিত করে মেধার স্বাÿর রাখতে পারে।
সর্বোপতি শিÿার গুনগত মান উন্নত করে দেশের একটি শ্রেষ্ঠ এবং আদর্শ শিÿা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার মানসে আমরা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশিস্নষ্ট সবাই দৃঢ় অঙ্গীকারাবদ্ধ।
যোগাযোগঃ(স্থায়ী ঠিকানা) গ্রাম: কালিন্দী, পোঃ কেরাণীগঞ্জ, উপজেলাঃ কেরাণীগঞ্জ, জেলাঃ ঢাকা- ১৩১০।
· বুড়িগঙ্গা ২য় সেতুর দÿÿণ পাড় সংলগ্নকদমতলী হতে রিক্সা/ সিএনজি / বাস যোগে (জিনজিরা- সৈয়দপুর রোড) ২ কিলোমিটার পথ।
· জিনজিরা পুরাতন ফেরিঘাট হতে রিক্সা/ জিএনজি / বাস যোগে ১ কিমি: পথ।
· উপজেলা কার্যালয় হতে ৪ কি.মি. দূরতে (একই পথে) সিএসজি / বাস যোগে।
নিম্নলিখিত ছাত্রীরা ২০০৭ সালে অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে এইচ.এস.সি পরীÿায় উত্তীর্ণ হয়ে মেডিকেলে ভর্তির চান্স পায়ঃ
হোসনে আরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ
মুনিরা বেগম সুমনা ঢাকা মেডিকেল কলেজ
আরফিন সুলতানাকুমিলস্না মেডিকেল কলেজ
* ২০১৩ইং সনে (ফল প্রকাশ ২০১৪ইং) নিম্ন লিখিত শিÿার্থীরা মেধার স্বাÿর রাখে।
প্রাথমিক বৃত্তি ০৩ জন (টেলেন্টপুল)
১। আনতারা লাবিবা ইরা
২। ফারিয়া আহমেদ
৩। মোসাঃ জারিন তাসনিম
* ৮ম শ্রেণির ১২ জন বৃত্তিপ্রাপ্ত (৩ জন টেলেন্টপুল)
১। শতাব্দি মন্ডল
২। নিশা আক্তার
৩। জাকিয়া হোসেন
· এস.এস.সি পরীÿায় উত্তীর্ণ ০৬ জন বৃত্তিপ্রাপ্ত (সাধারণ)
· এস.এস.সি পরীÿায় A+ প্রাপ্ত১১জন
০১ | তাহ্মিদা তেহ্রীন |
০২ | সুমাইয়া আক্তার |
০৩ | আলিফা আক্তার মিম |
০৪ | সুমাইয়া আলম |
০৫ | মুমতাহিনা ইয়াসমিন |
০৬ | সামিয়া আহমেদ |
০৭ | নাবিলা আফরিন |
০৮ | প্রিয়াঙ্গনা সরকার |
০৯ | মেহনাজ তাবাসসুম |
১০ | আফসানা আক্তার |
১১ | মারজিয়া আক্তার |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস