রাজধানী ঢাকার অদূরে এক মনোরম পরিবেশে আজ থেকে প্রায় আশি বছর পূর্বে শিক্ষার উন্নয়ন ও সার্বিক কল্যাণের জন্য কিছূ ত্যাগী, কালজয়ী মহৎ ব্যক্তির ত্যাগের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় কলাতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিদ্যালয়টি শিক্ষা বিস্তারে কেরাণীগঞ্জে অনবদ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। শিক্ষার প্রসারকে আরও ব্যাপক ও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে এলাকাবাসীর চাহিদা ও তাদের সক্রিয় সহযোগিতায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির স্বনামধন্য বিদ্যোৎসাহী জনহিতৈষী ব্যক্তিবর্গ বিদ্যালয়টিকে মাধ্যমিক স্তর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন । এ ধারাবাহিকতায় ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কলাতিয়া হাই স্কুল এন্ড কলেজ। এটি উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণী পর্যন্ত একটি সফল এবং সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসাবে আত্মপ্রকাশের পর স্থানীয় চাহিদা ও উচ্চ শিক্ষা সম্প্রসারণের প্রয়োজনে ১৯৯৮-৯৯ শিক্ষা বর্ষ থেকে ‘‘কলাতিয়া কলেজ’’ নামকরণ করে পৃথক জমি, ভবনসহ ভিন্ন অবকাঠামোতে মনোরম শিক্ষা পরিবেশে স্নাতক শ্রেণী চালু করা হয়। ইতোমধ্যে কলাতিয়া কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বীকৃতি লাভ করেছে। এই কলেজ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এবং স্নাতক পর্যায়ে বি.এ, বি.এস.এস, বি.বি.এস শাখায় শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। কালের বিবর্তনে এই বিদ্যাপীঠে শিক্ষা লাভ করে আজ অনেকেই দেশের সরকারী বেসরকারী স্বায়ত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত আছেন। সুশিক্ষা লাভ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও একনিষ্ঠ সাধনার প্রয়োজন । এই উদ্দেশ্যে অভিজ্ঞ ও সুযোগ্য শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত এই শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষাবোর্ড ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত নিয়মাবলী অনুসরণ এবং পাঠ্যসূচি অধ্যয়নের পাশাপাশি পাঠ্য বহির্ভূত কার্যক্রমের মাধ্যমে সুশৃঙ্খলভাবে ছাত্র/ছাত্রীদের শিক্ষাদান এবং তাদের চারিত্রিক, মানসিক ও নৈতিক বিকাশে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। এই শিক্ষাঙ্গনের সামগ্রিক পরিবেশে শিক্ষা ব্যবস্থা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা একজন শিক্ষার্থীকে এখানে লেখাপড়া করার ব্যাপারে যথেষ্ট উৎসাহিত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
রাজধানী ঢাকার অদূরে এক মনোরম পরিবেশে আজ থেকে প্রায় আশি বছর পূর্বে শিক্ষার উন্নয়ন ও সার্বিক কল্যাণের জন্য কিছূ ত্যাগী, কালজয়ী মহৎ ব্যক্তির ত্যাগের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় কলাতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিদ্যালয়টি শিক্ষা বিস্তারে কেরাণীগঞ্জে অনবদ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। শিক্ষার প্রসারকে আরও ব্যাপক ও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে এলাকাবাসীর চাহিদা ও তাদের সক্রিয় সহযোগিতায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির স্বনামধন্য বিদ্যোৎসাহী জনহিতৈষী ব্যক্তিবর্গ বিদ্যালয়টিকে মাধ্যমিক স্তর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন । এ ধারাবাহিকতায় ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কলাতিয়া হাই স্কুল এন্ড কলেজ। এটি উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণী পর্যন্ত একটি সফল এবং সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসাবে আত্মপ্রকাশের পর স্থানীয় চাহিদা ও উচ্চ শিক্ষা সম্প্রসারণের প্রয়োজনে ১৯৯৮-৯৯ শিক্ষা বর্ষ থেকে ‘‘কলাতিয়া কলেজ’’ নামকরণ করে পৃথক জমি, ভবনসহ ভিন্ন অবকাঠামোতে মনোরম শিক্ষা পরিবেশে স্নাতক শ্রেণী চালু করা হয়। ইতোমধ্যে কলাতিয়া কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বীকৃতি লাভ করেছে। এই কলেজ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এবং স্নাতক পর্যায়ে বি.এ, বি.এস.এস, বি.বি.এস শাখায় শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। কালের বিবর্তনে এই বিদ্যাপীঠে শিক্ষা লাভ করে আজ অনেকেই দেশের সরকারী বেসরকারী স্বায়ত্বশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত আছেন। সুশিক্ষা লাভ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও একনিষ্ঠ সাধনার প্রয়োজন । এই উদ্দেশ্যে অভিজ্ঞ ও সুযোগ্য শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত এই শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষাবোর্ড ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত নিয়মাবলী অনুসরণ এবং পাঠ্যসূচি অধ্যয়নের পাশাপাশি পাঠ্য বহির্ভূত কার্যক্রমের মাধ্যমে সুশৃঙ্খলভাবে ছাত্র/ছাত্রীদের শিক্ষাদান এবং তাদের চারিত্রিক, মানসিক ও নৈতিক বিকাশে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। এই শিক্ষাঙ্গনের সামগ্রিক পরিবেশে শিক্ষা ব্যবস্থা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা একজন শিক্ষার্থীকে এখানে লেখাপড়া করার ব্যাপারে যথেষ্ট উৎসাহিত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
সভাপতিঃ এ্যাডভোকেট মোঃ কামরুল ইসলাম এম.পি সভাপতি কলাতিয়া কলেজ (মাননীয় খাদ্যমন্ত্রী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার)
জনাব আলহাজ্ব মামুনার রশীদ ( দাতা সদস্য )
জনাব আলহাজ্ব হারুনার রশীদ ( প্রতিষ্ঠাতা সদস্য )
শামসুল আলম ইন্নান (হিতৈষী সদস্য)
জনাব শাহজাহান ভূঁইয়া (বিদ্যোৎসাহী)
মেজর মোঃ মোস্তফা আহমেদ তানভীর (বিদ্যোৎসাহী)
আই কে শাহীন (বিদ্যোৎসাহী)
মোঃ মহসিন কবির খান (অভিভাবক সদস্য)
মোঃ সিরাজ উদ্দিন (অভিভাবক সদস্য)
মোঃ দেলোয়ার হোসেন (অভিবাবক সদস্য )
জনাব মোঃ আলাউদ্দিন বক্সী ( শিক্ষক প্রতিনিধি )
জনাব মোঃ নুরুল আমিন ( শিক্ষক প্রতিনিধি )
জনাব বাসুদেব কুমার বিশ্বাস ( শিক্ষক প্রতিনিধি )
জনাব মোঃ লিয়াকত আলী (অধ্যক্ষ)
মুহাঃ ছাদেক আলী (রেক্টর)
পরীক্ষার ফলাফলঃ
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০০৯ | বিজ্ঞান | ১০ | ০৮ | ৮০% |
|
| মানবিক | ২৭ | ১৯ | ৭০% |
|
| ব্যবসায় | ৬৯ | ৫১ | ৭৪% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০১০ | বিজ্ঞান | ১২ | ০৮ | ৬৭% |
|
| মানবিক | ৩৫ | ২৯ | ৮৩% |
|
| ব্যবসায় | ৮৮ | ৬৩ | ৭২% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০১১ | বিজ্ঞান | ১৮ | ১৪ | ৭৮% |
|
| মানবিক | ৩০ | ২২ | ৭৩% |
|
| ব্যবসায় | ১১১ | ৮১ | ৭৩% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০১২ | বিজ্ঞান | ২৩ | ১৬ | ৭০% |
|
| মানবিক | ৩৬ | ২৮ | ৭৮% |
|
| ব্যবসায় | ১৩৯ | ১০৩ | ৭৪% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০১৩ | বিজ্ঞান | ২৪ | ১৬ | ৬৭% |
|
| মানবিক | ৩৬ | ২০ | ৫৬% |
|
| ব্যবসায় | ১৩০ | ৯০ | ৬৯% |
|
ডিগ্রি ফলাফল ঃ
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০০৭ | বিএ | ০৮ | ০৭ | ৮৭% |
|
| বি এস এস |
|
|
|
|
| বি বি এস | ০২ | ০২ | ১০০% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০০৮ | বিএ | ০২ | ০১ | ৫০% |
|
| বি এস এস | ০৯ | ০৮ | ৮৯% |
|
| বি বি এস | ১১ | ১১ | ১০০% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০০৯ | বিএ | ০১ | ০১ | ১০০% |
|
| বি এস এস | ১২ | ০৮ | ৬৭% |
|
| বি বি এস | ১২ | ১২ | ১০০% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০১০ | বিএ |
|
|
|
|
| বি এস এস | ১৫ | ১৩ | ৮৭% |
|
| বি বি এস | ১০ | ১০ | ১০০% |
|
সাল | শাখা | পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | উর্ত্তীণ | পাশের হার | মন্তব্য |
২০১১ | বিএ |
|
|
|
|
| বি এস এস | ২১ | ১২ | ৫৭% |
|
| বি বি এস | ২৬ | ২২ | ৮৫% |
|
অনার্স কোর্স চালুকরণ ও বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রূপান্তরিত করা।
সিএনজি , বেবিটেক্রী , রিক্রা ইত্যাদি ।
ক) তানজিলা আফরিন অরিন
পিতাঃ মোঃ আশরাফ আলী খান।
২০১৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষায় ব্যবসায় শাখা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস